মোঃ সুজা উদ্দিনঃ
পবিত্র ইদুল ফিতরের ঈদ আনন্দে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় মিঠাপুকুর ইকোপার্কে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে।
বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থীরা ঘুরতে আসছেন এই শাল্টিগোপালপুর বা মিঠাপুকুর ইকোপার্কে।
উল্লেখ্য - স্থানীয় লোকজন এটাকে শালবন নামে চিনে। মিঠাপুকুর উপজেলার শাল্টি গোপালপুর ইউনিয়নের ইকোপার্ক বিনোদন পার্কের জন্য উদ্ভোদন করা হলেও কাজের তেমন কোন বাস্তবায়ন হয়নি। বরং এটি এখন নে*শাখোর, ছেঁ*চড়া চো*রদের আ*খড়ায় পরিণত হয়েছে।
ইকোপার্কটি জনসাধারণের জন্য এখনো তেমন নিরাপদ না'হলেও বিভিন্ন দিবসে সেখানে মানুষের ঢল নামে।
২০১৩ সালে ২২৬ একর বন বিভাগের জমিতে শুরু হয় ইকোপার্কের অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ। ওই সময় দুই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় পাকা সড়ক, ২০টি বেঞ্চ, দোলনা, পিকনিক স্পট, দর্শনার্থীদের জন্য কক্ষ, ওভারহেড পানির ট্যাঙ্ক, ছাতা, গোলঘর ও স্লিপার।
পরে, প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে সীমানা প্রাচীর।
পার্কে নির্মিত স্থাপনা গুলোর সঠিক তদারকি এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ।
চাইলেই বিশাল এই সবুজের সমারোহ ইকোপার্কটি উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় বিনোদনের স্থানে পরিণত হতে পারে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন